জমিদার আমলে এই অঞ্চলে ছিল মধুরাম নামে এক জমিদার। তিনি এই অঞ্চল শাসন করত। তার দুইটি মেয়ে ছিল। সেই মেয়ের নাম অনুসারে সুব এবং ডুব বিল। এখন যাবত তার সম্পত্তি বিদ্যমান হয়ে আছে। তার যেমন ছিল আগপুকুর, পাছপুকুর এবং শুকানপুকুর যে পুকুর আজ যাবতি কালের স্বাক্ষী হিসাবে আছে সেগুলো জমিদার নিজেই দেখাশুনা করত। জমিদার প্রথা চলে যাওয়ার পর পর তার নামানুসারে এর নাম হয় মধুপুর। মধুপুর পাকেরমাথা নামক স্থানে যমুনেশ্বরী খেয়াঘাট থেকে চেংমারী পর্যন্ত ছিল সারীবদ্ধ বটের গাছ যার নাম ছিল ঘনবট। আজ পর্যন্ত ঐ ঘনবটের অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায়। যার নমুনা বট গাছ আজ যাবত কালজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস